চর্ম রোগের লক্ষণ | চর্ম রোগের ক্রিম এবং ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধুতি।

আমরা মানুষ, আর এই চর্ম রোগটি বিশেষ করে মানুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অনেকেই অনেক চর্ম রোগে ভুগে থাকেন তবে অনেকেই হয়তো জানেন না কোনটা কোন রোগে জন্য দায়ী। আজকে আমি চর্মরোগ নিয়ে আপনাদের সাথে কিছু কথা তুলে ধরব। যা কিনা দেখে আপনি সহজে বুঝতে পারবেন চর্মর রোগ কি ধরনের কত ধরনের হতে পারে।
চর্ম রোগের নাম চর্ম রোগের লক্ষণ চর্ম রোগের ক্রিম চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা চর্ম রোগের ছবি চর্মরোগের নাম ও ছবি চর্ম রোগ সারানোর উপায় চর্ম রোগের ঔষধের নাম চর্মরোগ কিসের অভাবে হয় চর্ম রোগের নাম চর্ম রোগের মহা ঔষধ চর্ম রোগ কি চর্ম রোগের ছবি চর্মরোগের নাম ও ছবি চর্ম রোগের ক্রিম চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা চর্ম রোগ সারানোর উপায় চর্ম রোগের ঔষধের নাম চর্মরোগ কিসের অভাবে হয় চর্ম রোগের মহা ঔষধ চর্ম রোগের নাম চর্ম রোগ কি
তো আত বেশি কথা না বলে আমি মূল আলোচনায় চলে যাব। মূল আলোচনা যাওয়ার পূর্বেই আপনি অবশ্যই আমার পোস্টটি কে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নেবেন।তাহলে হয়তো বুঝতে পারবেন যে চম্বলিক সম্পর্কে কতটুকু ধারণার থাকতে পারে।

পোষ্ট সূচিপত্রঃ

  • চর্ম রোগের নাম
  • চর্ম রোগের লক্ষণ
  • চর্ম রোগের ক্রিম
  • চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

চর্ম রোগের নাম।

ত্বকের রোগগুলি মূলত বার্ধক্য, হরমোন, জেনেটিক্স, এলার্জি, প্রতিক্রিয়ায় বা সূর্য বিষাক্ত রাসায়নিকের সংস্পর্শে সম্পর্কিতG ত্বকের ভিতরে এবং বাইরে যেসব সমস্যা গুলি জানা এবং তাদের মধ্যে পার্থক্য বোঝা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আসন আজকাল যেসব চর্ম রোগের লক্ষণগুলো বা এর প্রতিক্রিয়া এবং এটি সমাধানে কি ক্রিম ব্যবহার করবেন তা নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করব।

আরো পড়ুন,

নিচে দেওয়া কিছু চর্ম রোগের নাম উল্লেখিত করা হলো”
ঘামাচি
  • ব্রণ
  • দাদ
  • পাচড়া
  • বিশেষ করে আর্সেনিকের কারণে চর্ম রোগ

চর্ম রোগের লক্ষণ।

চর্মরোগ দেখতে বিভিন্ন রকম হতে পারে এক একটি চর্মরোগের লক্ষণ একেক রকম হয়। সাধারণত সারা শরীরে যেসব লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে তাদের মধ্যে কোন নির্দিষ্ট স্থানে ত্বকের রঙের পরিবর্তন বেশি কালো বা সাদা হয়ে যায়। ত্বকের অনুভূতি বা বোধশক্তি পরিবর্তন, আবার ব্যথা জ্বালা পোড়া হওয়া টক বেশি শক্ত বা পাতলা হয়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণে হতে পারে।

বিশেষ করে আর্সেনিক বিষক্রিয়ায় এর প্রথম লক্ষণ সাধারণত তাকে চর্ম রোগে আত্মপ্রকাশ করে থাকে। জাতি ধর্ম বর্ণ গোত্র শিক্ষা সচলতা আবহাওয়া পরিবেশের বিভিন্নতার কারণে পৃথিবীর এক এক দেশের এক এক ধরনের চর্মরোগ বেশি বা কম হয়ে থাকে। তাছাড়া ব্রোণ সংক্রামিত এবং যাদের ত্বক তৈলাক্ত তাদের ক্ষেত্রে ব্রণ একটি সাধারণ সমস্যা আর এই সমস্যা থেকেই হতে পারে জন্মর।

  • অধিকাংশ মানুষের ত্বক শুষ্কতা ও শীতকালে ত্বক শুষ্ক হওয়া স্বাভাবিক এর ফলে এই শুষ্ক ত্বকের বিভিন্ন ধরনের গুটি গুটি দানার মত বিভিন্ন চর্ম রোগের পাদুর্ভাব ঘটে থাকে।
  • চর্মরোগ সাধারণত আমরা জানি যে চুলকানি ডায়াবেটিস কিংবা শরীরের কোন অংশে প্রদাহের উপসর্গ হতে পারে।
  • চর্মরোগ বিশেষ করে ফুসকুড়ি বা এলার্জি এ সমস্যাগুলোর কারণ সাধারণত রোধে পড়ে এই জাতীয় রোগ গুলো হয়ে থাকে।

চর্ম রোগের ক্রিম।

চর্ম রোগের জন্য বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ বিভিন্ন ধরনের ঔষধকে সাবস্ক্রাইব করে থাকে। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের ক্রিম অনেকেই সস্তা ধরে মার্কেটে পেয়ে যাবেন। মানব শরীরে সুরক্ষা দায়ক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বড় অঙ্গটি হলো ত্বক আর এই ত্বক অস্বস্তি সৃষ্টিকারী বা বিরূপ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে। যেমন বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই রয়েছে, চুলকানি, দাউদ, একজিমা, ফুসকুড়ি ইত্যাদি সংবেদনশীল পাশের মতো আঠালো আঁচল বিশিষ্ট চর্মরোগ।

নিচে কিছু চর্ম রোগের ক্রিম এর নাম উল্লেখ করা হলো আপনি এর মধ্যে থেকে যেকোনো একটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। তাছাড়া যেসব নামগুলো উল্লেখ করা হবে সেগুলোই যে আপনার খুব ভালো হবে আমি তাও বলবো না কারণ প্রত্যেকটি রোগের চিকিৎসার জন্য একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া।

চর্ম রোগের জন্য উল্লিখিত ক্রিম এর নাম।

  • অটো ড্রাম ক্রিম
  • পেনড্রাম প্লাস ক্রিম
  • নিউকাস্ট এন এফ ক্রিম
  • অর্ণডরাম ক্রিম
  • টাফ প্লাস ক্রিম

চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা।

আপনি চর্ম রোগের ঘরোয়া চিকিৎসায় কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেন। আশা করি আপনি যদি সঠিকভাবে ঘরোয়াভাবে চিকিৎসা নিতে চান তাহলে অবশ্যই এসব পদ্ধতির তুলনা হয় না। চলুন জেনে নেই কি কি উপায়ে ঘরোয়া পরিবেশে চর্ম রোগের চিকিৎসা নিবেন। প্রথমত আপনি চর্ব রোগের জন্য ঘরোয়া চিকিৎসার যখনই নিতে যাবেন তখন মাথায় রাখতে হবে আপনি নিজে একজন ডাক্তার। আপনার যেগুলো বেশি প্রযোজ্য মনে হবে সেগুলোকে আপনি ব্যবহার করতে পারেন।

প্রথমেই ঘর ও পরিবেশে যখন আপনি চর্ম রোগের চিকিৎসা নিবেন তখনই প্রথমে বলবো যে লেবু ও ব্রেকিং সোডা দিয়ে তৈরি পেস্ট করে চুলকানি ক্ষতস্থানে লাগিয়ে ফেলুন। দুই চামচ বেকিং সোডা ও এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে আলতোভাবে ত্বকে মাখিয়ে দিন। পাঁচ থেকে দশ মিনিট বা ১২ মিনিট অপেক্ষা করতে থাকুন। এভাবে প্রতিদিন গোসলের পূর্বে উপক্রমটি ব্যবহার করবেন দেখবেন অনেকটাই আশঙ্কা মুক্ত হয়ে গেছেন।

এক্ষেত্রে আরও বলবো যে শুধু লেবু এবং ব্রেকিং পাউডার না আপনি অন্যান্য উপাদান ব্যবহার করতে পারেন যেমন নিমপাতা পেটে ক্ষতস্থানে লাগাতে পারেন তাছাড়া চন্দন ঘুরার প্রলে প নারিকেল তেল ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন।

পরিশেষে বলা যায় যে আপনি যদি উপযুক্ত পদক্ষেপের মাধ্যমে সর্ব রোগ নির্মূল করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে তার লক্ষণগুলো এবং কোন ক্রিম ব্যবহার করবেন তার যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণ দিতে হবে্ এবং ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি আপনি চর্ম রোগ নির্মূল করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে উপরে উল্লেখিত পদক্ষেপগুলো মেনে চলতে হবে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url