দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায় | ডায়াবেটিস থেকে মুক্তির উপায় ।

নিয়মিত ব্যায়াম করলে নির্দিষ্ট পর্যায়ে ওজন নিয়ন্ত্রণ করে। প্রচুর জল পান ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি প্রসব করার সময় আপনার শরীরে অতিরিক্তগুলো খোঁজ বেরিয়ে যায়। এছাড়া, শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন পুষ্টি ইত্যাদি বজায় রাখে।
৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণকি খেলে ডায়াবেটিস হবে নাডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবেডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়কোন ফল খেলে ডায়াবেটিস কমেডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায়ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়খালি পেটে ডায়াবেটিস কমানোর উপায়দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায়কি খেলে ডায়াবেটিস হবে নাডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়ডায়াবেটিস রোগী কতদিন বাঁচেওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
আজকের এই পোস্টটিতে দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করার যায় কিভাবে এবং চিরতরে ডায়াবেটিস নির্মূল করবেন কিভাবে তা আলোচনা করা হবে।

পোষ্ট  সুচিপত্রঃ

  • ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
  • ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে
  • কি খেলে ডায়াবেটিস হবে না
  • ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়

ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়।

রক্তে শর্করার মাত্রা কমানোর অন্যতম ঘরোয়া পদ্ধতি হল আমলকির রস। আমলকিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ডায়াবেটিস রোগীদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি সরকার মাত্রা বাড়তে না দেওয়ার আরো একটি পথ হোক আমলকি ফল। সারারাত খালি পেটে থাকার ফলে সকালে ডায়াবেটিস রোগীদের সরকারের মাত্রা। অনেকখানি বেশি থাকে।

আরো পড়ুন,

প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস কমানোর। কয়েকটি ঘরোয়া উপায় সমস্যা দূর করতে পারে

নিয়মিত ব্যায়াম করা।

প্রতিদিন ব্যায়াম করলে ওজন ঠিকঠাক থাকে এবং ইনসুলিন সেনসিটিভ বৃদ্ধি পায়। অর্থাৎ আপনার শরীরের কোর্স ইনসুলিন হরমোন ঠিকমতো ব্যবহার করতে পারে।। ফলে ব্লাড সুগার অনায়াসে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এক্ষেত্রে। আপনি একটি রুটিন বানিয়ে নিতে পারেন প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করতে হবে এবং ব্যাম করতে হবে অন্তত সপ্তাহে পাঁচ দিন। 

এর থেকে বেশি দিন করতে পারলে অনেক ভালো হয় তবেই। কম করা যাবে না।, প্রতিদিন হাঁটাহাঁটি, সাইকেল চালানো সাঁতার এবং জিমে যাওয়ার মাধ্যমে এই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারেন।

ফাইবার জাতীয় খাবার খেলে সুগার নিয়ন্ত্রণ থাকে।

হাইপার যুক্ত খাবার খুব শীঘ্রই ধীরে ধীরে শরীর গ্রহণ করতে থাকে। ফলে ব্লাড সুগার এক ধাক্কায় বাঁড়ার আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়। তাই ডায়াবেটিস থাকলে অবশ্যই খেতে হবে ফাইবার জাতীয় খাবার। এক্ষেত্রে এই কয়েকটি খাবার আপনি নিয়মিত খাবার চেষ্টা করুন।
  • শাকসবজি
  • ফলমূল
  • বিভিন্ন ধরনের ডাল জাতীয় খাবার
  • গোটা দানা জাতীয় শস্য খাদ্য

পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পানি পান করা কথাটা একেবারেই সত্য। দেখা গিয়েছে যে পানি পান করলে সুগারের মাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে। বিষয়টা একটু বুঝিয়ে বলি আপনি জল পান করলে কিডনির অনেকটাই সুবিধা হয়। এই অঙ্গটি যখন শরীরে থাকা অতিরিক্ত সুগার অনায়াসে কাজ করে দেহ থেকে বের করে দেয়। ফলে ওজন বাড়ারও কোন আশঙ্কা নেই।

ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে।

ডায়াবেটিস হলে চিরতরে নিরাময় হবে কথাটি সত্যি কতখানি তা জানতে হলে ডায়াবেটিস এ বিশেষজ্ঞ একজন ডাক্তার বলেন। তিনি যেভাবে আপনাকে পথ নির্দেশ দিয়ে থাকেন ঠিক সেভাবেই চলাচল করার চেষ্টা করবেন। অর্থাৎ একজন ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ, এর মতে আটা, ময়দা চালের তৈরি খাবার কম খাবেন।  চিনিকে একদম না বললেই বলবো না। সুষ্ঠু মানুষেরও চিনি খাওয়া উচিত নয়। 

রাতে ঘুমানোর অন্তত। দুই থেকে চার ঘন্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নেবেন এরপর পানি ছাড়া আর কিছু খাবেন না সকালে উঠে ডায়াবেটিকস কত আছে তা একবার মেপে নেবেন। খাবার খাবার দুই ঘণ্টা পরে আবার। ডায়াবেটিস চেকআপ করে নেবেন। দুধ চা, কফি না খাওয়াটাই ভালো। দুধ চিনি ছাড়া চা কফি খাবেন। নিয়মিত একবেলা অথবা দুবেলা ৩০ মিনিট করে অন্তত হাঁটার চেষ্টা করবেন। 

অর্থাৎ কখনো দ্রুত আবার কখনো ধীরে হাঁটবেন না ৩০ মিনিট আপনার সুবিধে যেন উপায় হাটাহাটি করবেন। শাকসবজি.. শসা টমেটো. ফুলকপি. বাঁধাকপি ইত্যাদি এই ধরনের খাবার গুলো খেতে হবে। দেখবেন আগের চেয়েও বেশি ভালো। থাকবেন আপনার শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা ও অনেকটা বেড়ে যাবে। ভালো খাবার এবং ঘুমের অভ্যাস মানুষকে সুস্থ করে তোলে ওজন বেশি হলে কমানোর ব্যবস্থা করবেন অবশ্যই। 

মন প্রশান্ত রাখবেন আর তার জন্য সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলবেন, যেন আপনার সাথে কথা বলে মানুষের মন ভালো হয়ে যায়।। ভেতর থেকে ভালো থাকলে আপনিও পুরোপুরি অনেকটাই সুস্থ থাকবেন

কি খেলে ডায়াবেটিস হবে না।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের রাখার জন্য কি খেলে ডায়াবেটিস হবে না, যদি বলতে যাই তাহলে অবশ্যই আপনি বাদাম, মটর দানা,, বা সিম জাতীয় খাবার এছাড়া ভোটটাতে প্রচুর ফাইবার থাকে। এবং আজ জাতীয় খাবার পেট ভরে অনেকক্ষণ খেতে থাকবেন ও পরিপাকতন্ত্র সুস্থ। তাছাড়া মিষ্টি আলুতে রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে্

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য যেসব খাবারগুলো খেতে হবে তা নিচে সংক্ষিপ্ত তুলে ধরা হলোঃ
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে
  • খাদ্য তালিকায় অন্তত তিন ধরনের তাজা সবজি রাখতে হবে
  • প্রতিদিন অন্তত একই সময়ে খাবার খাবার অভ্যাস করুন
  • কম পরিমাণ মাত্রার ফ্যাট যুক্ত খাবার খাবেন
  • প্রতিদিন অন্তত 20 থেকে 30 গ্রাম পরিমাণের কাঁচা পেঁয়াজ। খেতে হবে
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য দারুচিনি খেতে পারেন
  • নিয়মিত পরিমাণ মতো তাজা ফল খেতে হবে

ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়।

আপনি যদি ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলতে হবে। যেমন নির্দিষ্ট মাত্রায় ব্যায়াম করা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেকটাই সহায় ভূমিকা পালন করতে পারে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়। ঘাটশুকার স্তন নিয়ন্ত্রণ সাহায্য করে এবং মানসিক ব্যায়াম যেমন ধ্যান করা ও বিশ্রাম গ্রহণ করা স্ট্রেস নির্মূল করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করতে পারে।

ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমাতে হলে আপনাকে নিয়মিত হাটাহাটি করতে হবে এক্ষেত্রে রোগীদের জন্য অবশ্যই নিয়মিত এক্সারসাইজ করা। অনেকটাই প্রয়োজন। আপনি চাইলে নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করাতে পারেন কেননা নিয়মিত চেকআপ মাস্ট একজন ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেকটাই সুফল হবে। ডায়াবেটিস রোগীদের নিজেদের সুগার লেভেলের দিকে নজর রাখতে হবে। এক্ষেত্রে প্রতি ৩ মাস অন্তর অন্তর একবার জোগাড় পরীক্ষা করতে হবে।

শেষ কথাঃ- উপরে উল্লেখিত পদক্ষেপ গুলোর মাধ্যমে খুব অল্প সময়ে দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা অনেকটাই সহজ এবং ডায়াবেটিস থেকে চিরতরে মুক্তি পেয়ে যেতে পারেন। একজন ডায়াবেটিকস রোগীর জন্য উল্লেখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করলে আশানুর ূপ ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণ অনেকটাই সহজ হয়ে থাকে।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url