কোন জাতের হাঁস পালন লাভজনক | হাঁসের বাচ্চার রোগ ও চিকিৎসা ।

আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত খামারি ভাই ও বোনেরা, আপনি যদি বাণিজ্যিক ভাবে হাঁস পালন করতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আমার এই পোস্টটি শুধু আপনার জন্যই। কেননা আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে হাঁস কিভাবে পালন করতে হয় কোন জাতের হাঁস পালন করলে বেশি লাভবান হওয়া যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এবং হাসে রোগ বালাই বাসস্থান খাদ্য ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। 
কোন জাতের হাঁস বেশি ডিম দেয়১০০ হাঁস পালনমাংসের জন্য হাঁস পালনহাঁস পালন প্রশিক্ষণজিনডিং হাঁস পালনদেশি হাঁস চেনার উপায়বেইজিং হাঁস কত দিনে ডিম দেয়দেশি হাঁস কত দিনে ডিম দেয়হাঁসের বাচ্চার রোগ ও চিকিৎসাহাঁসের ঔষধ তালিকাহাঁসের রোগের ঔষধ pdfহাঁস পালন পদ্ধতি pdfরাজহাঁসের রোগ ও প্রতিকারহাঁসের প্যারালাইসিস রোগের ঔষধহাঁসের বাচ্চার ঠান্ডার ঔষধহাঁস সম্পর্কে টিপস
তাই আপনাদের অনুরোধ করবো আপনারা যারা হাঁস পালনে আগ্রহী বাণিজ্যিকভাবে হাঁস পালন করার চিন্তাভাবনা করেছেন তারা অবশ্যই আমার এই পোস্টটিকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নেবেন। তো এবার মূল আলোচনায় চলে যাওয়া যাক হাস পালনে কি করনীয় ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে।

আরো পড়ুন,

প্রথমে আমি হাঁসের জাত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। সম্মানিত খামারি ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা বাণিজ্যিকভাবে হাঁস পালনের কথা চিন্তা ভাবনা করছেন তারা অবশ্যই হাঁসের সঠিক যাত্রী নির্বাচন করে নিবেন।

হাঁসের জাত ও নামঃ

  • হাঁসের নাম পিকিং বা বেইজিং।
  • এই জাতের হাঁসের উৎপত্তি দেশে।

পিকিং বা বেইজিং হাঁসের বৈশিষ্ট্যঃ

  • এই জাতের হাঁসের রং বা পালকের রং সাদা হয়ে থাকে।
  • এর ডিম এর রং সাধারণত অন্যান্য হাঁসের মতোই সাদা।
  • এই জাতের হাঁসের দৈহিক ওজন অন্যান্য হাঁসের তুলনায় অনেক বড় হয়ে থাকে।

বেইজিং জাতের হাঁসের উপযোগিতাঃ

  • এই জাতের হাঁসের মাংসের জন্য প্রসিদ্ধ কারণ প্রাপ্তবয়স্ক একটি হাঁস প্রায় চার থেকে পাঁচ কেজি এবং একটি মেয়ে হাঁস চার কেজি ওজনের হয়ে থাকে সাধারণত উৎপাদনের জন্য বেশ ভালো। এক বছরে প্রায় ১৫০ থেকে ১৬০ টি পর্যন্ত ডিম দিয়ে থাকে।
  • এই জাতের হাঁসের জন্মস্থান বিশেষ করে প্রথম অবস্থায় দক্ষিণ আমেরিকায় বলে ধারণা করা হয়। নিচে কিছু বেইজিং যাদের হাতের বৈশিষ্ট্য গুলো উল্লেখ করা হলোঃ
  • এই জাতের গায়ের রং সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে যেমন সাদা এবং কালো।
  • বেইজিং জাতের হাঁসের মাথায় সাধারণত জুটি থাকতে দেখা যায়।
  • বেইজিং যাদের হাঁসের ডিমের রং অন্যান্য হাঁসের ডিমের রঙের মতোই সাদা হয়ে থাকে।
  • বেইজিং জাতের হাঁসের ওজন অন্যান্য জাতের হাঁসের চেয়ে অনেক বড় এবং ওজনেও অনেকটাই বেশি হয়ে থাকে।

খাকি ক্যাম্বেল জাতীয় হাঁসঃ

  • খাকি ক্যাম্বেল জাতীয় হাঁসের উৎপত্তি স্থল বা জন্মস্থান ইংল্যান্ডে বলে জানা গেছে। এই জাতের হাঁসের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। যেমনঃ-
  • এই জাতের হাঁসের গায়ের রং সাধারণত খাঁকি রঙের হয়ে থাকে তাই এই জাতীয় হাঁসকে খাকি ক্যাম্বেল বলা হয়ে থাকে।
  • এই জাতীয় হাঁসের ডিমের রং বেইজিং বা অন্যান্য জাতীয় হাঁসের ডিমের রঙের মতোই সাদা।
  • বিশেষ করে এই জাতীয় হাঁসের একটি লক্ষণের বিষয় হচ্ছে যে ঠোঁট নিলাভ বা কালো হয়।
  • এই জাতীয় হাঁসের বিশেষ কিছু ী উপযোগীতা লক্ষ্য করা যায় যেমন ডিমের উদ্দেশ্য এই জাতের হাঁস পালন করা হয়ে থাকে কেননা বার্ষিক ডিম উৎপাদনের ক্ষেত্রে এ জাতীয় হাঁস ডিম উৎপাদনের ক্ষেত্রে গড়ে 260 থেকে 310 টি পর্যন্ত ডিম দেয় যা প্রাপ্তবয়স্ক হাঁসের ওজন দুই থেকে তিন কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

জিনডিং জাতীয় হাঁসঃ

  • এই জাতীয় হাঁসের উৎপত্তিস্থল বা জন্মস্থান বিশেষ করে জানা যায় যে চীন দেশ থেকেই এর উৎপত্তি হয়েছে। এই জাতীয় হাঁসের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা যায় যেমনঃ-
  • এই জাতীয় হাঁসের পালকের রঙ খাকি ক্যাম্বেল বা খাকির মাঝে কালো ফোটা এবং পুরুষ হাঁস গুলোর কালো ও সাদা মিশ্রিত উভয় হয়ে থাকে
  • এ জাতীয় হাঁসের ডিমের রং বিশেষ করে নীল বর্ণের হয়ে থাকে যা অন্যান্য হাঁসের মধ্যে লক্ষণীয় না।
  • এই জাতীয় হাঁসের ঠোঁট বিশেষ করে হলুদ হয়ে থাকে।
  • এ জাতীয় হাঁসের ডিম এর উদ্দেশ্য পালন করা হয়। এবং বার্ষিক ডিম উৎপাদনের গড় প্রায় ২৭০ থেকে ৩৩০ টি পর্যন্ত হয় যা প্রাপ্তবয়স্ক হাঁসের ওজন দুই থেকে তিন কেজি পর্যন্ত হতে পারে।

হাঁসের বাসস্থান নির্বাচন করাঃ

হাঁসের জন্য উপযুক্ত ভর নির্বাচন করা হচ্ছে সবচাইতে বড় সমস্যার কারণ। কেননা অনেকেই হাঁস পালনে আগ্রহী হয়ে থাকলেও এর বাসস্থান সম্পর্কে সচেতন না থাকে থাকার কারণে লাভবান হতে পারেন না। তাই আপনাকে সাধারণত উঁচু জমি এবং বন্যার পানি বা পুকুরের পানি যাতে প্রবেশ না করতে পারে সেই থেকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
  • বিশেষ করে বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহে পর্যাপ্ত থাকতে হবে।
  • বাজারজাতকরণের জন্য ভালো যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকা বন্ধনীয়।
  • এই জাতীয় হাঁস থেকে মাংস ও ডিম বাজারজাত করার সুবিধা থাকতে হবে।
  • বাসস্থান সম্পর্কে বিশেষ করে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে।
  • বাসস্থানটি যাতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয় সেই দিকটা লক্ষ্য রাখতে হবে।
  • বিশেষ করে হাঁসের খামার বা বাসস্থানের জায়গাটা খোলা মেলা এবং নির্বিবিলি পরিবেশ হলে খুব ভালো হয়।

হাঁসের ঘরে প্রকৃতি নির্বাচনঃ

বাণিজ্যিকভাবে হাঁস পালনের উদ্দেশ্যের উপর ভিত্তি করে ঘরের প্রকৃতি নির্বাচন করা যায় যেমন হ্যাচারি ঘর, বাঁচার ঘর, ব্রোয়ার ঘর, ডিম পাড়ার ঘর, ইত্যাদি নির্বাচনীয়। যেমন এক চলা বাসের টাইপ পদ্ধতি ও দোচালা বা কেবল টাইপ পদ্ধতি কম্বিনেশন টাইপ িং নেটওয়ার্ক পদ্ধতি অবলম্বন করা যেতে পারে।

হাঁসের ঘর পরিচর্যা ও জীবন মুক্তকরণ কলা কৌশলঃ

হাঁস পালনের উদ্দেশ্যে ঘর নির্বাচন করার পর পরেই ঘরের লিটার পরিষ্কার ভালোভাবে করতে হবে এবং জীবাণু নাশক যেমন চুন দিয়ে তা জীবন মুক্ত করে নিতে হবে। তবে কস্টিক সোডা দিয়ে পরিষ্কার করলে ভালো একটি ফলাফল পাওয়া যায়। ফিউমিগেশন শুরু করার পূর্বেই বিশেষ করে জানালা দরজা ভেন্টিলেটর প্রভৃতি বন্ধ করে রাখতে হবে। 

যাতে করে বাইরে থেকে ঘরের ভেতরে কোন বাতাস বা আবহাওয়া প্রবেশ না করতে পারে। ঘরে প্রতিটি তিন ঘনোমিটার জায়গার জন্য ৮ গ্রাম পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট ট এবং ১২০ মিলি ফরমালিন দিয়ে সেমিকেটর করে নিতে হবে।

হাঁসের বাচ্চা পালনের কলা কৌশলঃ

বাণিজ্যিক প্রক্রিয়ায় হাঁস পালনের উদ্দেশ্যে বাচ্চা রাখার ঘর বা সেড অবশ্যই উচু জায়গায় নির্বাচন করতে হবে। বিশেষ করে সমতল ভূমি হতে দুই ফুট উঁচু জমি নির্বাচন করা ভালো। কেননা ঘরের সমতল বেধে যদি স্যাতসেতে ভিজে অবস্থায় থাকে তাহলে বাচ্চা ব্রিডিং এর ক্ষেত্রে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। ঘরের মেঝে পাকা হলে খুব ভালো হয়। বাচ্চা ব্রুডিং করার সময় দুই থেকে তিন ইঞ্চি কাঠের গুড়ি অথবা ধানের শুকনো দিয়ে বিছিয়ে রাখতে হবে। 

এবং প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার করে মেঝে লিটার পরিষ্কার করতে হবে। প্রত্যেক সপ্তাহে দুইটার পরিষ্কার করে সাথে চোর বিস্তৃত পানি অথবা জীবাণু নাটক মিশ্রিত পানি চিঠি দিতে হবে। এতে করে লিটার উল্টিয়ে চুন মিশালে অনেকটাই ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। এক্ষেত্রে লিটার গুলি শুকনো অবস্থায় থাকবে এবং জীবাণু ধ্বংস হবে যা দুর্গন্ধ হতে লিডারকে মুক্ত রাখবে। 

লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে করে বাইরে থেকে বৃষ্টির পানি ঘরের মেঝেতে প্রবেশ না করে এবং লিটার গুলি যদি ভিজে যায় তাহলে সাথে সাথে আবার লিটার পরিবর্তন করে দিতে হবে। বাচ্চাকে পানি খাওয়ানোর সময় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে করে মেঝেতে পানি না পড়ে। ব্রুডিং ঘরে বাচ্চা সংগ্রহের পর এদেরকে প্রথমে ভিটামিন মিশ্রিত পানি খেতে যেতে হবে তারপর শুকনো খাবার সামান্য ভিজিয়ে খাওয়াতে হবে। 

প্রতিদিন কমপক্ষে পাঁচ থেকে ছয় বার বাচ্চাকে খাবার দিতে হবে এবং প্রতি বাচ্চাকে 8 থেকে 10 গ্রাম করে সুষম খাবার খেতে দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যে প্রথমে পানি এরপরে খাবার দিতে হবে। তা না হলে শুকনো খাবার বাচ্চার গলায় আটকে গিয়ে অনেকটাই সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। ব্রুডিং এর জন্য একদিনের বাচ্চা বিশেষ করে blueting দেওয়া অত্যন্ত জরুরী খেলনা প্রথম সপ্তাহে ঘরে তাপমাত্রা থাকবে ৯০ থেকে ৯৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট। 

পরবর্তীতে প্রতি সপ্তাহে 5 ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রা করতে হবে। সাধারণত গ্রীষ্মকাল তিন থেকে চার সপ্তাহ পর্যন্ত বাচ্চাকাচ্চা দিতে হবে এবং খারাপ প্রবণের সময় অর্থাৎ অতি শীতে এর কিছুটা তারতম কমাতে পারে। বিশেষ করে বাংলাদেশে এখনো অনেক এলাকায় বিদ্যুতের ব্যবস্থা নাই সেসব এলাকায় ক্ষুদ্র খামারি হারিকেন বা অন্যান্য বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে বিশেষ করে কেরোসিন অথবা মাটির চুলা ব্যবহার করে হাঁস মুরগির বাচ্চাগুলোকে তা প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে।

হাঁসের খাদ্য পুষ্টি ব্যবস্থাপনা ও কলা কৌশল নির্ধারণঃ

পারিবারিকভাবে পালিতদেশীয় হাঁস জলাশয় এবং ক্ষেত খামারে চড়ে জীবন ধারণ করতে পারে কিন্তু উন্নত জাতের হাঁস পালনের ক্ষেত্রে বিশেষ হতে হবে তা না হলে অনেকটাই। ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। বিশেষ করে খাবারের প্রতি অনেকটাই গুরুত্ব দিতে হবে যেমন ঝিনুক, কাকড়া, কেঁচো ,শাপলা, খুদে পোনা, ছোট মাছ, ও নানা ধরনের কীটপতঙ্গ মুক্ত অবস্থায় জল আছে পাওয়া গেলে শুধু সকাল ও বিকাল পরিমিত পরিমাণ দানাদার খাবার সরবরাহ করলেই চলবে। 

কেননা হাঁসের খাবারের সাথে প্রচুর পরিমাণে পানি সরবরাহ করতে হয়। হাঁসকে শুষ্ক খাদ্য দেওয়া ঠিক নয় এদের সবসময় ভেজাবো বুড়ো খাদ্য খাওয়া উচিত কেননা প্রথমে ৮ সপ্তাহ আজকে ইচ্ছে মতো খেতে দেওয়া উচিত পরবর্তী দিনে দুবার খেতে দিলেও চলবে।

হাঁসের সময় খাদ্য তৈরিতে অবদান বা ভূমিকাঃ

সুষম খাদ্য তৈরিতে প্রতিটি হাঁস পালনকারীকে খেয়াল রাখতে হবে যে সুষম খাদ্যের প্রতিটি উপাদানের সহজ দ্রব্য ও সস্তা টাটকা এবং পুষ্টিমান সঠিকভাবে বিদ্যমান আছে কিনা সেই দিকটা ভালোভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। কোন অবস্থাতেই হাসকে বাসি পচা বা নিম্নমানের ফাঙ্গাস যুক্ত খাবার দেওয়া ঠিক হবে না। 

কেননা খাদ্যের প্রকৃতি মিশ্রণ প্রভৃতি হাসের জাত ওজন ডিম উৎপাদনের হার এবং সর্বোপরি শামুক ঝিনুক ধান সবুজ শেওলা বা শৈবাল এবং শাকসবজি প্রাপ্যতা অনুসারে খাদ্য খাওয়ানো কর্মসূচি তৈরি করতে হবে।

খাবার পাত্র ও পানি পাত্র নির্বাচনঃ

বিশেষ করে বয়স অনুযায়ী হাঁসের খাবার পানি পাত্র নির্ধারণ করতে হবে যেমন নিচে একটি ছক তুলে ধরা হলো তা দেখে আপনারা অনুসরণ করতে পারেন।
  • একদিনের বাচ্চার জন্য বা তিন সপ্তাহ বাচ্চার জন্য দুই থেকে আড়াই লিটার।
  • চার থেকে আট সপ্তাহ বাচ্চার জন্যতিন থেকে চার লিটার।
  • ৮ থেকে ১৬ সপ্তাহ পর্যন্ত বাচ্চার জন্য চার থেকে পাঁচ লিটার পাত্র নির্বাচন করা ও উত্তম।

খাবার ব্যবস্থাপনা ও দৈহিক কার্যক্রম কর্মসূচি গ্রহণঃ

  • খাসকে যেকোনো ধরনের খাবার খাওয়ানোর জন্য ব্যবস্থাপনার একটি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় প্রকৃতপক্ষে খামার। ব্যবস্থাপনার উপর খামারে লাভ লোকসান এমনকি খামারের ভবিষ্যতে নির্ভর করে থাকে।
  • সকাল সাতটা থেকে নয়টা পর্যন্ত খাবার ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি তুলে ধরা হলো।
  • জীবাণুমুক্ত অবস্থায় হাসকে সেডে প্রবেশ করাতে হবে এবং হাঁস মুরগির সার্বিক অবস্থা ও আচরণ পরীক্ষা করে নিতে হবে যাতে কোন সমস্যা আছে কিনা।
  • মৃত বাচ্চা বারন পাচার মুরগি থাকলে ততক্ষণ অপ স্মরণ করতে হবে কেননা মৃত অবস্থায় বাচ্চা বাহার রুটিনে বা ঘরে থাকলে অনেকটাই অন্যান্য হাঁসের অসুখ। প্রভাব ফেলতে পারে
  • ডিম পাড়ার জন্য আজকে আলাদা বাসস্থান দেওয়া উচিত।
  • হাঁস মুরগির খাবারের জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর খাদ্য দিতে হবে।
  • খাবার লিটার বা পাত্র। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে
  • হাঁস মুরগির বাসস্থানের লিটার সার্বক্ষণিক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
সম্মানিত খামারে ভাই ও বোনেরা উপরে সম্মিলিত তথ্যগুলি যথাযথ পালনের ক্ষেত্রে বাণিজ্যিকভাবে হাঁস পালনের বিশেষ লাভবান হওয়ার গুরুত্ব বহন করে যা একজন খামারি বা হাঁস পালন কারী হিসেবে করাটা উচিত।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url