মাথা ব্যথার কারণ | মাথা যন্ত্রণা কমানোর ঘরোয়া উপায়।

আপনি কি মাথা ব্যথায় ভুগছেন? মাথায় অতিরিক্ত যন্ত্রণা, এই মুহূর্তে আপনার করণীয় কি? কি কি পদক্ষেপ নিলে আপনার মাথাব্যথা যন্ত্রণা কমানো যায় এবং এর কারণগুলো কি কি আসুন জেনে নিন।
ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ কিমাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণমাথা ভারী লাগার কারণমাথা ব্যাথা ও বমি কোন রোগের লক্ষণমাথার তালুতে ব্যথা কারণমাথা ব্যথার কারণ ও প্রতিকারমাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয়মাথা ব্যাথা হলে করণীয়মাথা ব্যথা কমানোর ১০টি ঔষধের নামমাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণমাথা ব্যাথা হলে কি করা উচিতমাথা যন্ত্রণা কমানোর ব্যায়ামমাথা ব্যথা কমানোর দোয়ামাথা ব্যাথার খাবারতীব্র মাথা ব্যাথার ঔষধদ্রুত মাথা ব্যথা কমানোর উপায়
আপনার মাথাব্যথায় যেসব কারণেগুলো রয়েছে তা আপনি কিছু পদ্ধতি গ্রহণের মাধ্যমেই তা নির্মূল করতে পারবেন। আপনি যদি আমার এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলেই আপনার মাথা ব্যথায় করণীয় কি কি তা জানতে পারবেন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ
  • মাথা ভারী লাগার কারণ
  • মাথার তালুতে ব্যথার কারণ
  • দ্রুত মাথা ব্যথা কমানোর উপায়
  • মাথা ব্যথা হলে কি করা উচিত

মাথা ভারী লাগার কারণ।

মাথা ভারী লাগার খুব জনপ্রিয় বা পরিচিত দুটি কারণ হলো মাইগ্রেশন আর টেনশন। এরমধ্যে ৮০ভাগ মানুষেরই মাথার ব্যথায় ভোগেন টাইফয়েড নামক যন্ত্রণায়। ১২% শতাংশ মানুষের মাথাব্যথার জন্য দায়ী হচ্ছে মাইগ্রেশন। ধূমপান, মদ্যপান, মাদকাসক্তি, অনিয়মিত ও অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ সেবন, রোদ ও অতিরিক্ত গরম আবহাওয়া, অতিরিক্ত মারসিক ও শারীরিক পরিশ্রম, ক্ষুধার্ত থাকা, মানসিক চাপ ইত্যাদির কারণে মাথাব্যথা হয়ে।
আরো পড়ুন,
মাথা ভারি লাগার আরো অনেকগুলো কারণ রয়েছে যেমন হঠাৎ দুর্বল হয়ে যাওয়া, দৃষ্টিশক্তি কমে আসা, টেনশন করা, চোখের সমস্যা, মাইগ্রেশন ইত্যাদি কারণে মাথা ভারী হয়ে যায়। এ পর্যায়ে কিছু পদক্ষেপ এর মাধ্যমে এবং একটু সতর্কতার সহিত জীবন যাপন করলেই মাথা ভারী কমে যায়।স্ত

মাথার তালুতে ব্যথার কারণ।

  • মাথার তালুতে ব্যথার অনেক কারণ হতে পারে, যেমন টেনশন হেডেক, স্কাউট ইনফেকশন বা স্কার্ফ সিরিয়াসিস, ইত্যাদি ব্যথার কারণ এর উপর নির্ভর করে মাথার ত্বকের ব্যাথা বা মাথায় তালুতে ব্যথা।
  • মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয়। ওভার দা কাউন্টার ব্যথা উপসনকারী যেমন আইবো প্রোফেন হাসিটা মিনোফেন এবং ব্যথা পোষণ করতে সাহায্য করতে পারে।
  • প্রভাবিত এই এলাকায় একটি উষ্ণ সংকট প্রয়োগ ট্রেসির শিথিল করতে এবং সঞ্চালন উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে যা ব্যথা কমাতে অনেকটা সাহায্য করে।
  • নারকেল বা জলপাই তেলের মতো প্রাকৃতিক তেল দিয়ে মাথার ত্বকের ভালোভাবে মেসেজ করা রক্ত সঞ্চালন করতে বা উন্নত করতে এবং পেশিতে টান কমাতে সাহায্য করতে পারে।
  • চুলের স্টাইলিশ বিশেষ করে এড়িয়ে চলা যা চুল টান বা চাপ দেই যেমন টাইট বনি ফেল মিলুনি মাথার ত্বকের উত্তেজনুর বাবা মাথা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
  • মাথায় ব্যথা যদি অব্যাহত থাকে, বা আপনি যদি লালবাগ বা ফলা ভাব অন্য কোন লক্ষণ লক্ষ্য করেন তাহলে একজন স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারী সাথে পরামর্শ করে নেওয়াটাই ভালো। তারা আপনার মাথার ত্বকের ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসার সুপারিশ করতে সহায়তা করতে পারে।

দ্রুত মাথা ব্যথা কমানোর উপায়।

মাথাব্যথা প্রায় ছোট বড় সকলের নানা কারণ বিভিন্ন সময়ে হয়ে থাকে। মাইগ্রেশন বা অন্যান্য উপায়ও মাথা ব্যথা হয়। এ ধরনের মাথাব্যথা হঠাৎ হঠাৎ করে শুরু হতে থাকে। মাথা ব্যথা দূর করার জন্য অনেকেই অনেক কিছু করে শরণাপন্ন হয়ে থাকেন এবং অনেক কেই আবার ব্যথা-নাশক ওষুধ খেয়ে থাকেন। আজকে এই পোস্টটিতে খুব সহজে কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে দ্রুত মাথা ব্যথার সমস্যা সমাধান নিয়ে আলোচনা করব।

আদা দিয়ে চাঃ দ্রুত মাথাব্যথা সমস্যা সমাধানের আদা একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ দ্রব্য। নিয়মিত আদা দিয়ে চা পান করলে মাথা ব্যথা দ্রুত সমাধান হয়।

আইস ব্যাগঃ বাজারে আইস ব্যাগ কিনতে পাওয়া যায়, সেটাতে নিয়ে বরফ ভরে মাথায় ধরে রাখলে অনেকটাই মাথা ব্যথা কমে যায়।

মিষ্টি কুমড়ার বিচিঃ মিষ্টি কুমড়ার বিচি নিয়মিত ভেজে খেলে অনেকটাই মাথা ব্যথার দ্রুত সমাধান হিসেবে কাজ করে থাকে।

বাদামঃ বাদাম একটি খুব উপকারী ফল। মানসিক চাপ থেকে বা নবাইরের ধুলাবালির হাত থেকেও বাদাম অনেকটাই রক্ষা করে। তাছাড়া মাথাব্যথা দ্রুত কমাতে বাদাম অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মাথা ব্যথা হলে কি করা উচিত।

মাথাব্যথায় আপনার যেসব করণীয় তা সকালে আধা ঘন্টা ও রাতে আধা ঘন্টা হাটার অভ্যাস করতে হবে। হালকা ব্যায়াম করা অনেকটাই উপকার। আর যদি পারকিনসন রোগ হয়ে যায় তাহলে আক্রান্ত কিছু সতর্কতা মেনে চলা খুবই জরুরী। সাবধানে চলাফেরা করতে হবে এবং ধীরে ধীরে হাঁটাচলা শুরু করতে হবে যেন মাথা ঘুরে আবার না পড়ে যায়।

ভারসাম্যহীনতা যেন না হয় সেই দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে। মাথা ব্যথায় আরো অনেক কিছু করণীয় ব্যাপার ব্যাপার হলো অনেকেরই হালকা গরম চা বা ভেষজ চা খেয়ে আরাম হয়ে যায়। আবার ঔষধ খেয়েও অনেকেই মাথাব্যথা মুক্তি পেয়ে যায়। বিশেষ করে মাইগ্রেশন ব্যথায় প্রথমে ব্যথা নাশক হিসেবে প্যারাসিটামল বা ওষুধ খাওয়া যেতে পারে।

পরিশেষে বলা যায় যে পদক্ষেপের মাধ্যমে দ্রুত মাথাব্যথা যন্ত্রণা কমানো এবং এর কারণগুলো উপলব্ধি করা সম্ভব। তাই নিয়মিত পদক্ষেপের মাধ্যমে মাথাব্যথা যন্ত্রণা কমিয়ে আনা প্রত্যেক মানুষেরই পক্ষে সম্ভব।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url